রংপুর পীরগঞ্জে মেট্রিক পাশ সনোলজিস্ট । 188 0
রংপুর পীরগঞ্জে মেট্রিক পাশ সনোলজিস্ট ।
রংপুর ব্যুরো ;
রংপুরের পীরগঞ্জে হাসপাতাল গেট সংলগ্ন মর্ডাণ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক নিজেই সনোলজিস্ট সেজে আল্ট্রাসনোগ্রাম করে প্রতিনিয়ত প্রতারিত করছে অসহায় মানুষ কে। সেই সাথে তার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মের অভিযোগ উঠেছে।
সূত্রে জানা যায়,পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গেট সংলগ্ন মর্ডাণ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নানা ভাবে অসহায় মানুষকে প্রতারিত করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক নাসির উদ্দিন। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়,নাসির উদ্দিন নিজেই সনোলজিস্ট সেজে প্রতিনিয়ত আল্ট্রাসনোগ্রাম করেন। অন্যদিকে ওই প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত বিধি বহিঃভুর্ত ভাবে এমআর ও ডিএণ্ডসি করে থাকে। এছাড়াও মূল্য তালিকায় নির্ধারিত মূল্য লেখা থাকলেও আগত রোগীদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। এদিকে ওই প্রতিষ্ঠানে ৫০এমএ এক্স- রে মেশিনের অনুমোদন থাকলেও চালাচ্ছে ২০০এমএ মেশিন। এক্স-রে রুমের নিরাপদ ব্যবস্থা না থাকায় ক্ষতিকর রশ্মির কারণে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। এ বিষয়ে তার সাথে কথা বললে তিনি সব অস্বীকার করেন এবং তিনি আরও বলেন এক সময় এমআর ও ডিএণ্ডসি করা হলেও এখন করা হয় না। তিনি মনে করেন কেউ তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। আল্ট্রাসনোগ্রাম করার ব্যাপারে তিনি বলেন রোগীর প্রসাবের চাপ হয়েছে কি না সেটি দেখার জন্য তিনি মাঝে মাঝে এটি করে থাকেন। এদিকে সচেতন মহল বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেবার জন্য জোর দাবী জানিয়েছেন যথাযথ কর্তৃপক্ষের রংপুর পীরগঞ্জের নাসির মেট্রিক পাশ করে সনোলজিস্ট
রংপুরের পীরগঞ্জে হাসপাতাল গেট সংলগ্ন মর্ডাণ ডায়াগনস্টিক সেন্টারের মালিক নিজেই সনোলজিস্ট সেজে আল্ট্রাসনোগ্রাম করে প্রতিনিয়ত প্রতারিত করছে অসহায় মানুষ কে। সেই সাথে তার প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে নানা অপকর্মের অভিযোগ উঠেছে।
সূত্রে জানা যায়,পীরগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স গেট সংলগ্ন মর্ডাণ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নানা ভাবে অসহায় মানুষকে প্রতারিত করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে ওই প্রতিষ্ঠানের মালিক নাসির উদ্দিন। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়,নাসির উদ্দিন নিজেই সনোলজিস্ট সেজে প্রতিনিয়ত আল্ট্রাসনোগ্রাম করেন। অন্যদিকে ওই প্রতিষ্ঠানে নিয়মিত বিধি বহিঃভুর্ত ভাবে এমআর ও ডিএণ্ডসি করে থাকে। এছাড়াও মূল্য তালিকায় নির্ধারিত মূল্য লেখা থাকলেও আগত রোগীদের অজ্ঞতার সুযোগ নিয়ে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ উঠেছে তার বিরুদ্ধে। এদিকে ওই প্রতিষ্ঠানে ৫০এমএ এক্স- রে মেশিনের অনুমোদন থাকলেও চালাচ্ছে ২০০এমএ মেশিন। এক্স-রে রুমের নিরাপদ ব্যবস্থা না থাকায় ক্ষতিকর রশ্মির কারণে প্রতিনিয়ত ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে অসংখ্য মানুষ। এ বিষয়ে তার সাথে কথা বললে তিনি সব অস্বীকার করেন এবং তিনি আরও বলেন এক সময় এমআর ও ডিএণ্ডসি করা হলেও এখন করা হয় না। তিনি মনে করেন কেউ তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। আল্ট্রাসনোগ্রাম করার ব্যাপারে তিনি বলেন রোগীর প্রসাবের চাপ হয়েছে কি না সেটি দেখার জন্য তিনি মাঝে মাঝে এটি করে থাকেন। এদিকে সচেতন মহল বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেবার জন্য জোর দাবী জানিয়েছেন যথাযথ কর্তৃপক্ষের কাছে।